গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারালো দিল্লি ক্যাপিটালস

নিজেদের ঘরের মাঠেই ধরাশায়ী হলেন শুভমান গিলরা। মাত্র ৯০ রানের টার্গেট অনায়াসেই তুলে দিল দিল্লি ক্যাপিটালস। বড় ব্যবধানে ম্যাচ জিতে পয়েন্ট টেবিলেও অনেকখানি উপরের দিকে উঠে এল ঋষভ পন্থের দল। চলতি আইপিএলে খুব একটা ভালো ফর্মে নেই দুই দলই। যদিও আগের ম্যাচ থেকে দুই পয়েন্ট পেয়ে বুধবার খেলতে নেমেছিল দিল্লি আর গুজরাত। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পন্থ। প্রথম ওভার থেকেই দিল্লি বোলিংয়ের সামনে দিশেহারা হয়ে পড়েন সাই সুদর্শনরা। পুরো ২০ ওভারও টিকতে পারেনি গুজরাটের ইনিংস। আজ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পন্থ। প্রথম ওভার থেকেই দিল্লি বোলিংয়ের সামনে দিশেহারা হয়ে পড়েন সাই সুদর্শনরা। পুরো ২০ ওভারও টিকতে পারেনি গুজরাতের ইনিংস। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই আউট হয়ে যান গুজরাত অধিনায়ক শুভমান। দুই ওভারের মধ্যেই প্যাভিলিয়নে ঋদ্ধিমান সাহা। পাওয়ার প্লের মধ্যেই চার উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে গুজরাত ব্যাটিং। বাধ্য হয়ে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসাবে ব্যাটার শাহরুখ খানকেও নামিয়ে দেয় টিম ম্যানেজমেন্ট। তাতেও আটকায়নি ব্যাটিং বিপর্যয়। তবে হতশ্রী ব্যাটিংয়ের মধ্যেও একা কুম্ভ হয়ে লড়াই করলেন রশিদ খান। আফগানের ব্যাট থেকে এল মহামূল্যবান ৩১। শেষ পর্যন্ত ১৭.৩ ওভারে মাত্র ৮৯ রানে অলআউট গুজরাত। এদিন বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল বাংলার মুকেশ কুমার। মাত্র ২.৩ ওভার বল করে ১৪ রান দিয়ে তাঁর ঝুলিতে তিন উইকেট।  ৯০ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে বিশেষ সমস্যায় পড়তে হয়নি দিল্লিকে। প্রথম ওভারেই ১২ রান তুলে চাপ হালকা করে দিয়েছিলেন জেক ফ্রেজার। তবে আগ্রাসী মেজাজে রান তুলতে গিয়ে উইকেট ছুড়ে দেন দিল্লির অনেক ব্যাটারই। তবে শেষ পর্যন্ত জয়ের হাসি পন্থের মুখেই। ক্রিজে থেকে দলকে জিতিয়ে ফিরলেন তিনি। ৬৭ বল বাকি থাকতে ম্যাচ জিতে পয়েন্ট টেবিলেও বিরাট উন্নতি হল দিল্লির।

error: Content is protected !!